
ছবি: সংবাদ
দিল্লি: পাকিস্তানে বেশ কয়েকদিন রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিস্থিতি. পাক প্রধানমন্ত্রী খানের খানের (Imran Khan) গদি টানাটানি চলছে. ইমরানকে ক্ষমতাচ্যুত করতে প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি হাতে মিলিয়েছিল. আশ্চর্যজনকভাবে বিরোধীদের সঙ্গে দিয়েছিল পাকিস্তান সরকারে ইমরানের প্রধান এমকিউএমও. ২৮ মার্চ পাক সংসদে ইমরানের বিরুদ্ধে বিরোধীদের আনা অনাস্থা সমর্থনের বার্তা এমকিউএম. ৩ এপ্রিল অনাস্থা হওয়ার হওয়ার. মনে করা হচ্ছিল, অনাস্থা ভোট হলেই ইমরানের হওয়া. এই অবস্থা পাক ক্ষমতা বাঁচাতে পাক পাক প্রধানের বৈঠক হোক বা শরিক কোনও চেষ্টাই রাখেননি. কিন্তু কোনও কিছুতেই গলার ইঙ্গিত ইঙ্গিত. দিশাহীন পাক প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণে বেশ কিছু অভিযোগ. পাশাপাশি তাঁর মুখে এসেছে ভারত তথা কাশ্মীর.
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এদিনে প্রতিবেশি দেশ ভারত প্রসঙ্গে বলতে কাশ্মীর প্রসঙ্গ তুলে. তিনি বলেন, “ভারতে আমার অনেক বন্ধু. ব্যক্তিগতভাবে আমার সঙ্গে শত্রুতা শত্রুতা. আমি খালি ভারতের বিরোধিতা বিরোধিতা করেছি… নিয়ে ভারত আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছিল, তাই আমি মুখ খুলতে হয়েছি. ” ২০১৯ সালে দ্বিতীয় জন্য জন্য ক্ষমতা আসার ৩৭০ ধারা বিলোপের মাধ্যমে কাশ্মীর থেকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রত্যাহার করেছিল. পাকিস্তান যেভাবে পাক ও আইএসআইয়ের মদতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের উস্কানি দিতে ছিল, তাতে স্বাভাবিকভাবেই এই সিদ্ধান্ত তাদের হয়নি. তবে অনেকেই করছেন পাক জনতার মন পেতে এই পরিস্থিতিতে কাশ্মীরকেই হাতিয়ার করলেন পাক.
প্রসঙ্গত, পাক প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ তাঁকে দেশের অন্দরে কড়া সমালোচনার পড়তে. বিরোধীদের পাশাপাশি দেশের জনতা ইমরানের নিন্দা. কিন্তু কয়েকদিন আগেই নিয়ে ভারতে ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন খান. প্রকাশ্য জনসভা থেকে বলেছিলেন “,“ আমি স্যালুট করি একটাই. তাদের সরকার জনগণ জনগণ তাদের তাদের কথা মাথায় রেখেই বিদেশ নীতি করে করে. ” আজকের বক্তব্যে কাশ্মীর মুখ খুললেও ভারত নিয়ে কোনও কড়া ইমরানের মুখে যায়নি. এত কিছুর পর গদি বাঁচাতে পারেন কি না সেদিকেই সকলের.
⁇ Imran Khan: ‘শেষ বল’, সিংহাসন আর আর কী?
.